ঢাকা , বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫ , ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
রোম থেকে আসা বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক ব্যর্থতার দায়ে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী প্রধানের পদত্যাগ বিয়ের মেহেদি শুকানোর আগেই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল যুবকের রমজান উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দরে নিত্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে অবৈধ অভিবাসীদের লুকানোরও জায়গা রাখছেন না ট্রাম্প টিউশনি পড়াতে যাওয়ার সময় ট্রেনে কাটা পড়ল হামিদ আগামী বাজেটে ভ্যাট সমন্বয় করা হবে: অর্থ উপদেষ্টা খালেদা জিয়ার নাইকো মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্য চার অতিরিক্ত ডিআইজিসহ পুলিশের ২০ কর্মকর্তাকে বদলি অবৈধ অভিবাসীদের প্রত্যাবাসনের মেয়াদ বাড়িয়েছে মালয়েশিয়া বেনজীরের অনিয়ম তদন্তে গোপালগঞ্জের সাভানা রিসোর্টে তদন্তকারী দল বরগুনায় দোকানে আগুন, কোটি টাকার ক্ষতি পারিশ্রমিক না পেয়ে রাজশাহীর বিপক্ষে বিসিবিতে নালিশ বিদেশির ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই: ফখরুল শিল্পী সমিতি থেকে বহিষ্কার অভিনেত্রী নিপুণ সংঘাত ও উত্তেজনার পর বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত নিয়ে সরব মমতা আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে ১০ পদক পেয়েছে বাংলাদেশ দল নাটোরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩ কিশোর নিহত কোয়ার্টারে কঠিন পরীক্ষায় বার্সা, রিয়ালের সামনে সহজ প্রতিপক্ষ

খালেদা জিয়ার নাইকো মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্য

  • আপলোড সময় : ২১-০১-২০২৫ ০৩:১০:১৬ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২১-০১-২০২৫ ০৩:১০:১৬ অপরাহ্ন
খালেদা জিয়ার নাইকো মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্য
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও তার সঙ্গে আরও সাতজনের বিরুদ্ধে তদন্তকারী কর্মকর্তা, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তৎকালীন উপপরিচালক সাহেদুর রহমান মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এ সাক্ষ্য দিয়েছেন। তবে তার সাক্ষ্য শেষ না হওয়ায় আগামী ২৯ জানুয়ারি বাকি সাক্ষ্য ও জেরা হবে।

এদিন মামলার প্রধান আসামি খালেদা জিয়া চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে থাকায় আদালতে উপস্থিত হতে পারেননি। তার পক্ষ থেকে জাকির হোসেন ভূঁইয়া হাজিরা দাখিল করেন। এ পর্যন্ত মামলার ৬৮ সাক্ষীর মধ্যে ৩৯ জনের সাক্ষ্য শেষ হয়েছে।

২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তৎকালীন সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়া ও আরও চারজনের বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলা দায়ের করেন। এরপর ২০১৮ সালের ৫ মে, ১১ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়, যাতে তাদের বিরুদ্ধে কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতিসাধনের অভিযোগ আনা হয়।

২০২৩ সালের ১৯ মার্চ, আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু করে। মামলার অন্য আসামিরা হলেন: তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সিএম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া, এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।

চার্জশিটভুক্ত তিন আসামি, যারা মারা গেছেন, তাদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তারা হলেন: তৎকালীন আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী একেএম মোশাররফ হোসেন, এবং বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান।

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
রোম থেকে আসা বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি

রোম থেকে আসা বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি