ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়, কারা বেশি ঝুঁকিতে? লন্ডনে বিবিসির সাবেক সদরদপ্তরে ভয়াবহ আগুন ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ২ মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৪ সবাইকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে একই ‘প্রেমিকের’ সঙ্গে পালালেন দুই জা খাদ্য, পানি, বায়ু ও প্রকৃতি সুরক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে : রিজওয়ানা হাসান কন্টেন্ট তৈরির সুযোগ দিচ্ছে পাবজি গেম পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ৬ সেপ্টেম্বর সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিল ছাত্রদল ইসরায়েলি হামলা ও অনাহারে গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬২ হাজার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধবিরতির কোনো প্রয়োজন নেই: ট্রাম্প শহীদ জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের গুণগত পরিবর্তনের কারিগর: মাহফুজ আলম লাইনচ্যুত ট্রেন উদ্ধারে গিয়ে উদ্ধারকারী ট্রেনও লাইনচ্যুত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি-লেহেঙ্গা জব্দ প্রেসিডেন্ট হওয়ার খবর উড়িয়ে দিলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান বিদেশে বাংলাদেশি সব মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ যেসব জেলায় বৃষ্টি হতে পারে আজ ফারুকীর সর্বশেষ অবস্থা জানালেন তিশা গাজায় ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল শেখ হাসিনা গণশত্রুতে পরিণত হয়েছে: এ্যানি পাঁচ মেডিকেল কলেজে হচ্ছে বার্ন ইউনিট

খালেদা জিয়ার নাইকো মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্য

  • আপলোড সময় : ২১-০১-২০২৫ ০৩:১০:১৬ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২১-০১-২০২৫ ০৩:১০:১৬ অপরাহ্ন
খালেদা জিয়ার নাইকো মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্য
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও তার সঙ্গে আরও সাতজনের বিরুদ্ধে তদন্তকারী কর্মকর্তা, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তৎকালীন উপপরিচালক সাহেদুর রহমান মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এ সাক্ষ্য দিয়েছেন। তবে তার সাক্ষ্য শেষ না হওয়ায় আগামী ২৯ জানুয়ারি বাকি সাক্ষ্য ও জেরা হবে।

এদিন মামলার প্রধান আসামি খালেদা জিয়া চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে থাকায় আদালতে উপস্থিত হতে পারেননি। তার পক্ষ থেকে জাকির হোসেন ভূঁইয়া হাজিরা দাখিল করেন। এ পর্যন্ত মামলার ৬৮ সাক্ষীর মধ্যে ৩৯ জনের সাক্ষ্য শেষ হয়েছে।

২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তৎকালীন সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়া ও আরও চারজনের বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলা দায়ের করেন। এরপর ২০১৮ সালের ৫ মে, ১১ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়, যাতে তাদের বিরুদ্ধে কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতিসাধনের অভিযোগ আনা হয়।

২০২৩ সালের ১৯ মার্চ, আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু করে। মামলার অন্য আসামিরা হলেন: তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সিএম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া, এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।

চার্জশিটভুক্ত তিন আসামি, যারা মারা গেছেন, তাদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তারা হলেন: তৎকালীন আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী একেএম মোশাররফ হোসেন, এবং বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান।

কমেন্ট বক্স
পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়, কারা বেশি ঝুঁকিতে?

পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়, কারা বেশি ঝুঁকিতে?